১. বোতলের ছিপি খুব শক্ত হয়ে আটকে গেলে, একটা রুমাল গরম জলে ভিজিয়ে নিংড়ে বোতলের ছিপির নীচে জড়িয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পরে ছিপিটি আলগা হয়ে আসবে।
২. ক্যাণ্ডেল হোল্ডারে মোমবাতি বসানোর আগে একটু তেল মাখিয়ে নেবেন। ফুরিয়ে গেলে জমা মোম তুলতে অসুবিধে হবে না।
৩. মোমবাতি জ্বালানোর আগে যদি বার্নিশ লিগিয়ে নিতে পারেন তো সাশ্রয় হবে। সহজে মোম গলবে না।
৪. টর্চের ফেলে দেওয়া ব্যাটারি কিন্তু কোয়ার্টিজ ঘড়িতে এবং রেডিওতে আরও মাস খানেক চলবে।
৫. বাড়িতে আঠা ফুরিয়ে গেছে। খামে স্ট্যাম্প লাগাবেন। ন্যাচারাল কালার নেলপালিশ ব্যবহার করুন।
৬. ব্যবহারের পর তেল বা পানীয়র টেট্রাপ্যাক ফেলে দেবেন না। কেটে ডিপ ফ্রিজে আইস ট্রেতে পেতে দিন। মাছ মাংসের প্যাকেট আটকে যাবে না।
৭. খামের ওপর ঠিকানা লিখে একটু মোমবাতি ঘষে দেবেন। জল পড়ে কালি থেবড়ে ঠিকানা অস্পষ্ট হয়ে যাবে না।
৮. প্রেসার কুকারের গ্যাসকেট মাঝে মাঝে ফ্রিজে পুরে রাখবেন। দীর্ঘদিন টিকবে।
৯. ব্যবহারের পর বাইসাইকেলের টায়ার ভিজে কাপড় দিয়ে মুছে রাখুন। সহজে কাটবে না।
১০. নখের কোন ভেঙে গেছে। কিন্তু এমারি বোর্ড নেই। একটা দেশলাই কাঠি নিয়ে বারুদের দিকটা ভাঙা জায়গায় ঘষুন। নিমেষে নখ সমান হয়ে যাবে।
১১। নেলপালিশ শুকিয়ে জমে গেলে ইউক্যালিপটাস তেল দিন। গলে নরম হবে। তবে নেলপালিশ ফ্রিজে রাখলে সহজে শুকোবে না।
১২. টেবিল বা ক্যাবিনেটের ড্রয়ার অনেক সময় আটকে যায়। স্বচ্ছন্দে খোলা বা বন্ধ করা যায় না। ড্রয়ারের ধারে মোম ঘষে রাখুন। সহজে আটকাবে না।
১৩. এক লিটার জলে দু’চার চামচ ডিটারজেণ্ট গুলে ঝাঁকিয়ে দিন। এবার স্প্রেগান বা পিচকিরিতে ভরে ঘরের আনাচে কানাচে যেখান আরশোলার উপদ্রব বেশি সেসব জায়গায় স্প্রে করে দিন। আরশোলা মরবে।
১৪. সেলোটেপের মুখ খুঁজে পাচ্ছেন না? মিনিট দশেক ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখে দিন। সেলোটেপের রিলটা খুলে আসবে।
১৫. ফ্রিজের বদগন্ধ দূর করতে সর্ষেগুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন। একটা প্লেটে কিছুটা সর্ষেগুঁড়ো ঢেলে তাতে একটু জল দিয়ে রাতভর ফ্রিজে রাখুন এবং ফ্রিজ খোলাই রাখুন। পরের দিন সকালে দেখবেন সব গন্ধ উধাও।